যে শহরে ভালোবাসা হলুদ গল্প হয়, গোধূলিতে মিশে থাকে অন্ধকার, সামাজিকতা-আমাকে চোখের নিচে নিচে রেখো, ভরদুপুরে চুপি চুপি আমি ফিরে যাই আমার কাছে। শরৎকালের পুরোনো এয়ারপোর্টে আমি যখন রাস্তাগুলোকে নিজের মতই নামকরন করি, তখন মেঘ ভাসে কিছু শহরের গায়ে।
তোমার সাথে দেখা আমার হতেই পারে, তোমার সুপুরুষ সাথীকে কুর্ণিশ, আজ তুমি ভালো আছো, ওকে বোলো আমার কথা...বোলো একদিন বসা যাবে। কোনো একদিন তরল আগুন হাতে বলা যাবে সব ইতিহাস। ওকে বোলো আমার কথা, কখনও কবিতায়, কখনও মিশ্ররাগে, কখনও খাপখোলা শরীরে, যে কোন অজুহাতে নাহয় রূপাকেই বলে দিও সব।
আমি এখন তোমার কথা অন্যভাবে বলি; দূর থেকে দেখলেই কবিতায় ছুঁয়ে দিই ঠোঁট কান চোখ। আজকাল আমার বড্ড ঘুম পায় যখন তখন, আর পেছন থেকে একটা শব্দ শুনতে পাই এলোমেলো বৃষ্টি হলে। জবরদখল হয়ে যাওয়া মাথায় তখন শেষ বিকেলের প্রশ্ন লেগে থাকে, যেভাবে নিলচে জিন্সের মত fade হয়ে আসে দিগন্তের নগরায়ন। জামার আস্তিনে লুকিয়ে রাখা গল্পের প্লট নড়ে চড়ে ওঠে নিজের ত্যাগিদে কিছু বলার অপেক্ষায় আর মাঝে মাঝে কিছু ফাঁকা পাতা ছেড়ে রাখে।
তবুতো কিছু বলা হল, পোয়াতী বিকেল সাক্ষী থাকলো তার। এরপর আর কিছুই বলার থাকেনা, শুধু ফিরে ফিরে দেখা ছাড়া। মাঝখানে অনেকটা সময় বাকি থেকে যায়।
হিসেব মেলেনি আজও ঘড়িয়াল দিনটির। বিভাজিকা রেখা যার ছায়াপথে আঁকে সিলুলয়েট, সেও ফিরে পাক বাঁচার আশ্বাস। মেট্রোর সেই খাঁ খাঁ সুড়ঙ্গ গুলোর কথা তো আমরা ভুলেই গিয়েছিলাম। একপশলা রোদ্দুর এসে ছিনিয়ে নেয় সকাল। আজও আমাদের ঘুম ঘুম চোখে সকাল দেখা হলনা। প্রতিদিন ভাবি কাঁচাবাজার থেকে সকাল কিনে আনব। কিন্তু হায়, প্রতিদিন সকালগুলো দূরে আরো দূরে চলে যায় তাদের বাড়িতে, যারা প্রতিদিন সকাল মাথায় করে পসরা সাজায়।
এইখানে অরণ্য, এইখানে হাত ডুবে যায় নীলের মধ্যে। আমাদের গল্পেরা ফিকে হয়ে আসে ক্রমশ। কুয়াশার ভেতর শিশিরের শব্দেরা হারিয়ে যায়। দিক ভুল করে ফিরে যায় সুন্দর। একে একে নিভে যায় তোমার সরাইখানার আলো। আমি ভুলে যাই ফিরতি পথ।
এখন সময় ভাঙ্গার। বাড়তি কি-শুকনো সাদা দাঁড়ি। তবু নিজেকে ভয় করে। এখনও নিজেকে ভয় করে, কাটিয়ে উঠতে চাই, গ্যারান্টি চাই-যা হয়েছে আর হবে না।
তোমার সাথে দেখা আমার হতেই পারে, তোমার সুপুরুষ সাথীকে কুর্ণিশ, আজ তুমি ভালো আছো, ওকে বোলো আমার কথা...বোলো একদিন বসা যাবে। কোনো একদিন তরল আগুন হাতে বলা যাবে সব ইতিহাস। ওকে বোলো আমার কথা, কখনও কবিতায়, কখনও মিশ্ররাগে, কখনও খাপখোলা শরীরে, যে কোন অজুহাতে নাহয় রূপাকেই বলে দিও সব।
আমি এখন তোমার কথা অন্যভাবে বলি; দূর থেকে দেখলেই কবিতায় ছুঁয়ে দিই ঠোঁট কান চোখ। আজকাল আমার বড্ড ঘুম পায় যখন তখন, আর পেছন থেকে একটা শব্দ শুনতে পাই এলোমেলো বৃষ্টি হলে। জবরদখল হয়ে যাওয়া মাথায় তখন শেষ বিকেলের প্রশ্ন লেগে থাকে, যেভাবে নিলচে জিন্সের মত fade হয়ে আসে দিগন্তের নগরায়ন। জামার আস্তিনে লুকিয়ে রাখা গল্পের প্লট নড়ে চড়ে ওঠে নিজের ত্যাগিদে কিছু বলার অপেক্ষায় আর মাঝে মাঝে কিছু ফাঁকা পাতা ছেড়ে রাখে।
তবুতো কিছু বলা হল, পোয়াতী বিকেল সাক্ষী থাকলো তার। এরপর আর কিছুই বলার থাকেনা, শুধু ফিরে ফিরে দেখা ছাড়া। মাঝখানে অনেকটা সময় বাকি থেকে যায়।
হিসেব মেলেনি আজও ঘড়িয়াল দিনটির। বিভাজিকা রেখা যার ছায়াপথে আঁকে সিলুলয়েট, সেও ফিরে পাক বাঁচার আশ্বাস। মেট্রোর সেই খাঁ খাঁ সুড়ঙ্গ গুলোর কথা তো আমরা ভুলেই গিয়েছিলাম। একপশলা রোদ্দুর এসে ছিনিয়ে নেয় সকাল। আজও আমাদের ঘুম ঘুম চোখে সকাল দেখা হলনা। প্রতিদিন ভাবি কাঁচাবাজার থেকে সকাল কিনে আনব। কিন্তু হায়, প্রতিদিন সকালগুলো দূরে আরো দূরে চলে যায় তাদের বাড়িতে, যারা প্রতিদিন সকাল মাথায় করে পসরা সাজায়।
এইখানে অরণ্য, এইখানে হাত ডুবে যায় নীলের মধ্যে। আমাদের গল্পেরা ফিকে হয়ে আসে ক্রমশ। কুয়াশার ভেতর শিশিরের শব্দেরা হারিয়ে যায়। দিক ভুল করে ফিরে যায় সুন্দর। একে একে নিভে যায় তোমার সরাইখানার আলো। আমি ভুলে যাই ফিরতি পথ।
এখন সময় ভাঙ্গার। বাড়তি কি-শুকনো সাদা দাঁড়ি। তবু নিজেকে ভয় করে। এখনও নিজেকে ভয় করে, কাটিয়ে উঠতে চাই, গ্যারান্টি চাই-যা হয়েছে আর হবে না।
0 comments