• Home
  • About
  • Contact
    • Category
    • Category
    • Category
  • Shop
  • Advertise

Banggle.Info

facebook google twitter tumblr instagram linkedin

কোনোদিন সুসময় দেখা দিলে দেখিস একদিন ঠিক ফিরে যাবো তোর মায়াবী চিলেকোঠায়।
জানিস, আমার খুব ইচ্ছে করে একবার দেখতে তোর যত্নে সাজানো ছোটোবেলার পুতুলগুলো, ওরা যে কতটা ভাগ্যবান ওরা জানেনা; আমি কিন্তু বুঝতে পারি।

তোর চিলেকোঠায় আর কি কি আছে আমায় দেখাবি?

শুনলাম তুই নাকি তোর সমস্ত স্থাবর অস্থাবর কষ্ট, মনখারাপ, বিষন্ন বিকেল আর একলা রাত আমার নামে লিখে দিয়েছিস।

তুই কি জানিস তোর দেওয়া কষ্টগুলো আজও জমিয়ে রেখেছি বুকপকেটে। ওরা কিন্তু তোর মত নয় একদমই। পিছু ছাড়তে চায়না মোটেই।

তুই কিন্তু অনেক কিছুই দিয়ে গেলি। বিষন্ন বিকেল, একলা আকাশ আর কিছু উদাস দুপুর। তোর দেওয়া দুপুরটাকে একবার উড়িয়েছিলাম অনেক অনেক উঁচুতে, তুই যতটা ভাবতে পারিস তার থেকেও বেশি। কিন্তু জানিস, ওই দুপুরটা লাট খেতে খেতে আবার ফিরে এলো আরও অনেক অনেক মনখারাপ নিয়ে; সেই থেকে ওকে জমিয়ে রেখেছি আমার লেখার টেবিলে। তুই বল, তোর দেওয়া কিছুই কি আমি ফেলতে পারি?

তোর বাড়ির সামনে যে নীল রঙের ডাকবাক্সটা দঁড়িয়ে থাকে ওকে একবার চিঠি লিখেছিলাম, সেই চিঠিতে ছিল আমার হাওয়া হয়ে যাওয়ার খবর।


আচ্ছা বলতে পারিস আমার আকাশটার রঙ বারবার পালটে যায় কেন? একসময় আমারও একটা আকাশ ছিল, ঠিক সমুদ্রের মতই নীল। সেই আকাশটাও কেমন যেন ফ্যাকাসে হয়ে গেল। আচ্ছা আমায় বলতে পারিস তোর আকাশের রঙ কেমন? তোর আকাশে কি আজও বুনো হাঁসেরা পাখা মেলে উড়ে বেড়ায়?


একবার পেছনে ফিরে দেখ, চাদরে নেমেছে কুয়াষা, মেঘেদের কাছে জমা রেখেছি অনেক অনেক ঘুম। তবুও তুই থাকিস আদরে আর নালিশে, তুই মিশে থাক ভেজা ভেজা শীতে, অচেনা নদীতে। আর হ্যাঁ, কখনো ফেরার ঠিকানা খুঁজিস না। বরফিলি ঘাসে মেঘ নেমে এলে,  বৃষ্টি ভেজা বিকেলে আঙ্গুল ছুঁলে ঠিক দেখিস, তোর শ্রাবনে হারাবো ঠিকানা।।
Share
Tweet
Pin
Share
No comments
আমিও তো একদিন এরকমই কোনও এক বাড়ির ভিতরে বারবার ঢুকতে চেয়েছি, শুধু সময় পেরিয়ে গেছে বলেই তুলসীমঞ্চে প্রণাম পড়েনি, নতুন বউয়ের শাঁখে ফুটে ওঠে অন্য কোনও ঈশ্বরের নাম...কালো চশমার ভেতর দিয়ে আমি কালচে শহরটাকে দেখি।
তোর্সার বন্যায় সেবার কোমর জল উঠেছিল মিশনারি হাইস্কুলে। কিন্তু বন্যার  কথা থাক বন্ধুগন। বরং বলি, মেদিনিপুরের আকাশে বাতাসে আজও মালবিকা রায়ে'র ডান গালের আঁচিলটা উড়ে উড়ে ঘুরে ঘুরে বেড়াচ্ছে।

ঘুরে ঘুরে ক্লান্ত হয়ে পড়ি।
শীতের সকালে এক রূপমুগ্ধ বালক এই ইস্কুলের পাশের মাঠে কুয়াশা জড়ানো অদ্ভুত সকালে কেডস পায়ে দৌড়াতে আসতো। আর দৌড়াতে দৌড়াতে সে সেই আধো ভেজা গাছের গন্ধমাখা আলো আঁধারে কি করে যেন জিন পরীদের রাজ্যে চলে যেতে পারতো।

একটা বয়সের পর সে আবার এসে শরীরের ভার নিয়ে বসে আছে সাগরদিঘীর পাড়ে।
রোদে উত্তপ্ত কাঠের বেঞ্চ, সেই পুরোনো। তবুও সে নয়।

এইতো কাছেই মালবিকাদের বাড়ি। কোন লতায়-পাতায় আত্মীয়তা ছিল বলে তাদের বাড়িতে যেতাম গল্পের বই আনতে। মালবিকা কোনোদিনও কথা বলে নি। তার ডানগালে এক আশ্চর্য্য আঁচিল ছিল, কত নির্জনে, একাকিত্বে সেই আঁচিলটার কথা ভেবেছি। সে এখনও আমার স্মৃতিতে কিশোরীই রয়ে গেছে, কেননা আর কখনও দেখা হয়নি। যাব একবার? চেনা দিলে ঠিক চিনবে, বলব তখন লজ্জায় যা বলতে পারিনি, আজ বলতে এসেছি। আমার সমস্ত শৈশব হারিয়ে গেছে। তুমি সেটা আমাকে অল্প একটু ফিরিয়ে দেবে?
হিসেব করে বুঝতে পারি-বোকা! বেঁচে থাকলে তারও এখন না হোক পঁচিশের উপর বয়স। এতদিনে সে কি কুমারী হয়ে বসে আছে! আপনমনে একটু হাসি।

বন্ধুগন, বন্ধুগন, আজ বুঝতে পারি সময়ের চেয়ে নিষ্ঠুর কিছুই নেই।
সব পুরোনো মাঠ প্রান্তর হারিয়ে গেছে। চেনা যায়গার সব চিহ্ন মুছে নিয়ে গেছে এক অদৃশ্য বান। শৈশবে যেমন আলো দেখেছি, অন্ধকার দেখেছি, তার আর কিছুই অবশিষ্ঠ নেই। বুড়ি নদী, তুমি আর কী ভাসিয়ে নিয়ে গেছ?
নদী উত্তর দেয়, "পাগল ছেলে, যা, ঘরে ফিরে যা। একদিন সব ফিরিয়ে দেব। তখন বলবি এত জঞ্জাল কোথা থেকে এলো।"

দুপুর বেলায় যখন বাস স্টপেজে নামছি, তখনও পেছন থেকে কে যেন কোমর জড়িয়ে ধরে টেনে বলে, নামছিস কেন? এই বাসটাই তোকে কাটিহারে নিয়ে যাবে। একবার দেখবিনা সেই মাদার গাছটা? যেখানে সেই আশ্চর্য্য কোকিল ডেকেছিল একবার। চলো যাই।
আমি মাথা নেড়ে বললাম, না থাক।হয়তো সেই মাদার গাছটা আর নেই।
আমি সেই আমার নাছোড়বান্দা আমিকে মিনতি করে বলি-না থাক। ওই একটা যায়গায় আমার আর কোনোওদিন না যাওয়াই ভাল। গেলেই চিরকালের মত যায়গাটা হারিয়ে যাবে।

Share
Tweet
Pin
Share
No comments
আমি শুধু একটা রক্তের নদী সাঁতরিয়ে সাঁতরিয়ে আজও নীল শাড়ী পরা ওই মেয়েটির কাছে গিয়ে শান্তি চাইবো।।তোমার হলদে জানলা খুলে রেখো-
পৃথিবীর অনেক আমোদে রোদ মেখে গায়ে
আমি প্রবাসী হয়ে আসবো, মুখোমুখি
তোমার চোখ ভরে দিয়ে যাবো একান্ত পলাতক গল্প।
শোনাব গল্প, পথের চঞ্চল দোতলা বাসগুলোর
যে বাসগুলো থামবে বলেও থামেনি কোন স্টপেজে
যেগুলোতে ঘুরে ফিরে বড্ড দুলনি হয়। বাম্পারে বাম্পারে ঝাঁকি লাগে-
আর আমার শ্বাসকষ্টে জড়িয়ে আসে মুখভর্তি বিষন্ন শব্দ-
এর মাঝে, মাঝে মাঝেই রাতের যৌবনে
ঠিক সাড়ে বারোটায় নিরপেক্ষ চায়ের দোকানে
চার মেইল হেঁটে আসা পায়ের শব্দ মিলিয়ে যাওয়ার আগেই
এক কাঁপ চা খাওয়া হতো-
এ গল্পও
আমি বলে দেবো,
শুধু আমার জন্য পথ চেয়ে
তোমার হলদে জানলা খুলে রেখো-
আমি প্রবাসী হয়ে
মাইলের পর মাইলে হেঁটে এসে বলে দেবো সব-
তোমার চোখ ভরে দিয়ে যাবো আমার একান্ত পলাতক গল্প।
Share
Tweet
Pin
Share
No comments
শরীরের উষ্ণতা একটু একটু করে কমছে
শুকোচ্ছে ভেজা জিন্স
আর বলার মত কোনও কথা নেই
শুধু সিলিং ফ্যান, 
পাশাপাশি আমি আর তুমি
দারুন ঝড়ে তোমার চুল ওড়ে
তুমি ভেজ বৃষ্টিতে
বৃষ্টিতে ভেজে রাস্তার নোংরা পাতা,
ভিজে ফুলে ওঠে ধুলো
ফুলে ওঠে তোমার শরীর,
শুকিয়ে যায় মন
শুকিয়ে যায় জিন্সের প্যান্ট
তবুও উষ্ণতা থাকে–
সে তো তোমারই জন্য
কখনও রাস্তায় ভিজে গেলে
তোমার জামা আকড়ে ধরলে তোমার শরীর,
ফিনফিনে সালোয়ার শুকিয়ে নিও আমার উষ্ণতায়।
যেটুকু আছে সব দেব;

আমিতো এমনিতেই নিঃস্ব।।
Share
Tweet
Pin
Share
No comments
ফেরার সময় বাসে  জানলার ধারের সিট না হলে আমার চলে না।
জানলার ধারের সাথে বিকেলরোদ  গুলো কেমন যেন অন্যমনস্ক থাকে।ঠিক যেন অন্ত্যমিল দিয়ে মেলানো।

পাশের রাস্তায় অন্য রুটের গল্প নিয়ে অন্য বাস গুলো চলে যাচ্ছে।

হাওয়াও বেশ অবুঝ।মাঝে মাঝে কয়েক লাইন আসে।তখন ওই বিকেল টাকেই কাগজ কলম বানিয়ে নি।এই ধরা যাক আধপাতা বিকেল,রোদ ,আকাশ ভেবে কখনো পাখি বসাই  আবার কখনো বিকল্প ভাবলে ঘুড়ি বা ওড়ার ছল।

পছন্দ না হলে কাটতে হয় মনে মনে।

কখনো ভিড় তুলে নিয়ে সরিয়ে রাখি রাস্তাগুলো তখন উত্তর কলকাতার গলি হয়ে যায়।আবার কিছু রোদ কম হলে তখন ধরে নিতে হয়।বাহানাগুলোকে মনে মনে বসিয়ে দিই দুটো বাসস্টান্ডের মাঝে ফলে বাস পৌঁছোতে কিছুটা দেরী হয় আর আমি আরো বেশি করে বাইরেটা দেখার অজুহাত পেয়ে যাই।

প্রতিদিন বাসের টিকেট জমাই,কিছু কবিতা হয়ত হারিয়ে যায় কিন্তু রোজ যখন বাড়ি ফিরে টিকেটগুলো গুছিয়ে রাখি তখন চোখের নাগালে  জানলার ধারের  ফুরসতটুকু  পেয়ে যাই,নাগরিক ক্লান্তি অনেক রুটের পেছনে পরে থাকে, ভালোলাগাগুলো sqaure
রুট(root ) এ  বেড়ে যায়।
Share
Tweet
Pin
Share
No comments


বকুল তুমি জানোনা
আমার পৃথিবী তোমার থেকেও বড়
যেমন মানুষের কষ্ট তার জীবন থেকেও বড়;

ভুল ভাঙ্গা জোছোনায় যদি কোনোদিন
হঠাৎ ঘুম ভাঙ্গে তোমার,
জীবনের শ্রেষ্ঠতম অনুদান নিয়ে যদি
তরী ভেড়াও কোনোদিন পুরোনো বন্দরে
আমাকে আমার তন্দ্রা ফেরত দেবে কি?
কিংবা সেই রাতগুলো
যে রাতগুলোতে আমি ঘুমোতে চেয়েছিলাম;

মানুষ কি এতই সহজ?
কষ্ট কি এতই সহজ?
দূরে থাকা কি এতই সহজ?
অশ্রু কি এতই সহজ?
জল কিংবা বিরহ কি এতই সহজ?

আজও বিকেল নামে আমার চিলেকোঠায়,
পাখিরা তোমার নামের খরকুটো নিয়ে ফিরে যায়,
নীড়ের খরকুটো কত স্মৃতিময়...
ছোট্ট নীড়, কত স্নেহ, কত কবিতা,
অচেনা চোখের কোনে জল;

বকুল,
আমার এই কবিতা তোমার থেকেও বড়... 
Share
Tweet
Pin
Share
No comments


What’s in a child’s best interest? It depends on who’s answering the question. That’s the crux of “Gifted,” the director Marc Webb’s return to small-scale features after tangling with Spidey.

The gifted child here is a 7-year-old math prodigy, Mary (Mckenna Grace, charmingly precocious), who is being raised by her uncle Frank (an impressive Chris Evans). He wants a normal life for Mary; her mother, also a math genius, was under pressure and committed suicide when Mary was a baby. So they live a simple life with their one-eyed cat in Florida, where Frank fixes boat engines; the grime under his nails (and the beer he swigs) suggest that he’s firmly rooted in the working class.
Yet Frank and Mary’s strong bond — one of the film’s most convincing parts — is tested when he sends her off to the first grade. She’s been home-schooled, but Frank thinks it’s time she tried “being a kid.” While Mary can solve differential equations, she has less-than-advanced social skills and manners. Her teacher (Jenny Slate) recognizes her abilities immediately, and floats the idea that Mary would be better served at a prep school. Frank objects, but it’s too late: Soon Frank’s rich mother (a haughty Lindsay Duncan) arrives from Boston to usher Mary off to a life of higher learning. Next stop: the local court, where a fight for her “best interest” ensues, bogging down the story.
Octavia Spencer also pops up in this otherwise fleet-footed film, but the supporting role — if you can call it that — is paltry. She’s brilliant in her few scenes, yet hardly plays as full-fledged a character as she did in another film about mathematicians, “Hidden Figures.” If only there were a court for this injustice.

Gifted

  • Director Marc Webb
  • Writer Tom Flynn
  • Stars Chris Evans, Mckenna Grace,Lindsay Duncan, Jenny Slate, Octavia Spencer
  • Rating PG-13
  • Running Time 1h 41m
  • Genre Drama
Share
Tweet
Pin
Share
No comments

সে এক হেমন্ত আকাশের গল্প। বিমোহ গোধূলিতে যার অমেয় সৌন্দর্য আঁকা হয়েছিলো নবাগত ভোরের এক ফোঁটা শিশিরের স্নিগ্ধতা দিয়ে। সেই গোধূলি ছাপা আকাশের বা পাশটায় একটা চাঁদ জুড়ে গিয়েছিল। আকাশটার নীল ভেঙে ভেঙে চাঁদটা একটা ডাহুক পাখির মত তার ডানাজোড়া মেলে দিয়েছিলো। আমি কবিতা লেখা শিখে গিয়েছিলাম তারপর থেকে। মেঘ বৃষ্টি কিংবা অলস রোদ্দুরের কাছ থেকে ধার নিতে শিখেছিলাম কবিতার ছন্দগুলোকে। আমার কলম ঘেমে গিয়েছিলো সেই কবিতা লিখতে গিয়ে। যেভাবে একটা নাক ঘেমে যায় সহসা লজ্জা পাওয়ার পর। 

তারপর অনেকগুলো মুহুর্তের গল্প। জীবন্ত হয়ে উঠে আরো জীবন্ত হওয়া। আমি এইসব যান্ত্রিক দিনের ইনফিরিওরিটি ভুলে যেতাম। চোখেমুখে স্বপ্ন জুড়ে যেতো আমার। আবহ তৈরির জন্য ধার নিতাম
টুকরো মেঘের ফাঁক গলিয়ে বেরিয়ে পড়া জ্যোৎস্নাবেলাকে। এইসব ছোটখাটো মায়ার মত প্রকৃতি আমায় একটা সুখী মানুষ করে দেয় যখন তখন। আর সেই প্রকৃতিতে উপজীব্যের মত তার সকাল বিকেল অবারিত আটকে থাকা। বিকেল নেমে পাখিগুলোর ডাক বেড়ে গেলে আমি মুখে হাত দিয়ে আকাশ দেখতে থাকি। আমার চিন্তাবেলা আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে একটা সে এসে। কখনোও বা চাঁদের পাশে মেঘ জমে গিয়ে সে হয়ে যায়। আমি ঠোটের উপর একটা তৃপ্তির রেখা টেনে দিয়ে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকি। তার শব্দে একটা লম্বা জাদু এটে দেওয়া আছে। বুঝতে পারি চুপচাপ করে সপ্তর্ষি মন্ডলের দিকে তাকিয়ে থেকে থেকে। উদাস বিকেলের শ্রান্তি ছেড়ে যাওয়া শরীরে অথবা চ্যাপ্টা গলির মাঝে দাঁড়িয়ে চায়ের চুমুকে খোঁজ করি তার। খোঁজ করি বিভুই দেশে ভুল-ঠিকের পাশ কাটিয়ে। 

হেমন্তের আকাশগুলো সুখী। রং মাখানো বিকেলের গল্পে আমার ডিপ্রেশনের ঘুম কেটে যায়।
Share
Tweet
Pin
Share
No comments
Newer Posts
Older Posts

About me


About Amalie

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Praesent non leo vestibulum, condimentum elit non, venenatis eros.

Follow Us

Labels

Amazing Facts Books Humanity the guardian Travel আমার একলা থাকার সঙ্গী কথাকাব্য কবিতারা নন্দিনীকে বর্ষার কবিতাগুচ্ছ নন্দিনীকে শীতের কবিতাগুচ্ছ নস্টালজিক মন নীলপরীর গল্পেরা প্রিয় মুভি এবং রিভিউ

recent posts

FOLLOW ME @forbestime

Blog Archive

  • ▼  2017 (150)
    • ►  December (35)
    • ►  November (27)
    • ►  October (19)
    • ►  September (4)
    • ►  August (15)
    • ►  July (11)
    • ▼  June (8)
      • শ্রাবনে হারাবো ঠিকানা
      • ব্যক্তিগত কথাকাব্য
      • আমার একান্ত পলাতক গল্প
      • উষ্ণতা
      • ভালোলাগাগুলো
      • বকুল তোর জন্য
      • A ‘Gifted’ Girl at the Center of a Custody Battle
      • কোন এক হেমন্তের গল্প
    • ►  May (31)
  • ►  2016 (25)
    • ►  December (2)
    • ►  March (23)

Created with by BeautyTemplates